মহিলা কলেজ রোড
পূর্ব রেল কোচিং এর দক্ষিন পার্শে নরুন্দি, জামালপুর
মোবাইল নম্বর ০১৭১১৩০২৩৩৭

ডাঃ মোহাম্মদ সানোয়ার হোসেন আইসিটি জোন কম্পিউটার প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটের একজন দাতা সদস্য, যিনি শিক্ষা ও প্রযুক্তি বিকাশে বিশেষভাবে অবদান রেখে চলেছেন। আধুনিক তথ্যপ্রযুক্তি শিক্ষাকে সহজলভ্য ও মানসম্মত করার লক্ষ্যে তাঁর দান ও দিকনির্দেশনা প্রতিষ্ঠানটির অগ্রযাত্রায় অনন্য ভূমিকা রাখছেন । আইসিটি জোন কম্পিউটার প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটের উন্নয়নে ডাঃ মোহাম্মদ সানোয়ার হোসেনের অবদান অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তিনি প্রতিষ্ঠানটির প্রযুক্তিগত অবকাঠামো উন্নয়ন, প্রশিক্ষণ কার্যক্রম সম্প্রসারণ এবং দক্ষ জনবল গঠনে নিরলসভাবে সহায়তা করে আসছেন। তাঁর দান ও পরামর্শের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানটি আধুনিক যন্ত্রপাতি, উন্নত সফটওয়্যার এবং প্রশিক্ষণ উপকরণে সমৃদ্ধ হয়েছে। তথ্যপ্রযুক্তি শিক্ষাকে সর্বস্তরে পৌঁছে দিতে তাঁর উদ্যোগ প্রতিষ্ঠানটির অগ্রগতিকে নতুন উচ্চতায় পৌঁছে দিয়েছে।
গ্রামীণ পরিবেশে প্রযুক্তি বিস্তারে ডাঃ মোহাম্মদ সানোয়ার হোসেনের অবদান সত্যিই অনুকরণীয়। তিনি বিশ্বাস করেন, শহরের পাশাপাশি গ্রামের তরুণ প্রজন্মকেও তথ্যপ্রযুক্তি শিক্ষায় দক্ষ করে তুলতে পারলেই দেশ এগিয়ে যাবে ডিজিটাল উন্নয়নের পথে। এ লক্ষ্যেই তিনি আইসিটি জোন কম্পিউটার প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটের প্রযুক্তি গ্রাম এলাকায় উদারহস্তে দান করে আধুনিক কম্পিউটার, ইন্টারনেট সংযোগ ও ডিজিটাল শিক্ষাসামগ্রী সরবরাহে সহায়তা করেছেন।
তার এই দান ও প্রচেষ্টার ফলে গ্রামের অসংখ্য ছাত্র-ছাত্রী এখন কম্পিউটার শিক্ষা গ্রহণের সুযোগ পাচ্ছে। অনেকেই চাকরিতে যুক্ত হয়েছে, কেউ আবার ফ্রিল্যান্সিং ও অনলাইন কাজের মাধ্যমে অর্থনৈতিকভাবে স্বনির্ভর হয়েছে। প্রযুক্তি জ্ঞান এখন আর শুধু শহুরে সুবিধাভোগীদের মধ্যে সীমাবদ্ধ নেই—ডাঃ সানোয়ার হোসেনের উদ্যোগে গ্রামীণ শিক্ষার্থীদের হাতেও পৌঁছে গেছে ডিজিটাল আলোর ছোঁয়া। তাঁর দান কেবল অর্থনৈতিক সহায়তা নয়, এটি এক সামাজিক পরিবর্তনের প্রেরণা হয়ে উঠেছে।

নৌ প্রকৌশলী মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন আইসিটি জোন কম্পিউটার প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটের দূরদর্শী সভাপতি হিসেবে শুধু একজন প্রশাসকই নন, বরং প্রযুক্তিনির্ভর শিক্ষা আন্দোলনের এক অনুপ্রেরণাদায়ী ব্যক্তিত্ব। তাঁর নেতৃত্বে প্রতিষ্ঠানটি গ্রামের শিক্ষার্থীদের জন্য আধুনিক আইটি শিক্ষার দুয়ার খুলে দিয়েছে—যা এক সময় কল্পনারও বাইরে ছিল।
তিনি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করেন, “গ্রামের তরুণ প্রজন্মই বাংলাদেশের প্রকৃত ডিজিটাল শক্তি।” তাঁর নেতৃত্বে আইসিটি জোন শুধু একটি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র নয়, বরং একটি প্রযুক্তিগত আলোকবর্তিকা—যেখানে প্রতিটি ছাত্র-ছাত্রী শেখে স্বপ্ন দেখতে, পরিশ্রম করতে এবং প্রযুক্তির মাধ্যমে নিজের ভাগ্য গড়তে।
তাঁর পরামর্শ হলো—
???? “তোমরা প্রযুক্তিকে শুধুমাত্র চাকরির উপকরণ ভেবে নয়, বরং আত্মনির্ভরতার হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করো। সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে শেখো, কারণ ভবিষ্যৎ তোমাদের হাতেই গড়ে উঠবে।”
ক্যাপ্টেন সাজ্জাদ হোসেনের নেতৃত্বে এই প্রতিষ্ঠান গ্রামীণ তরুণদের মধ্যে আত্মবিশ্বাস জাগিয়ে তুলেছে—যে তারা চাইলেই প্রযুক্তির মাধ্যমে শহরের সমকক্ষ হতে পারে, এমনকি বিশ্বে নিজেদের স্থান তৈরি করতেও সক্ষম। তাঁর দিকনির্দেশনা আজ গ্রামীণ উন্নয়নের নতুন দিগন্ত উন্মোচন করছে।
???? মোহাম্মদ রিয়াছত হোসেন: প্রযুক্তিনির্ভর শিক্ষার এক আলোকবর্তিকা ????
আইসিটি জোন কম্পিউটার প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটের পরিচালক মোহাম্মদ রিয়াছত হোসেন এক অনন্য প্রতিভা ও প্রজ্ঞার সমন্বয়। তিনি একজন ডাবল মাস্টার্স ডিগ্রিধারী, যিনি ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আইসিটি বিষয়ে মাস্টার্স (M.ICT) সম্পন্ন করেছেন। তাঁর লক্ষ্য—প্রযুক্তির মাধ্যমে গ্রামের তরুণদের মধ্যে আত্মনির্ভরতার চেতনা জাগানো।
রিয়াছত হোসেন বিশ্বাস করেন, “আইসিটি শিক্ষা কেবল জ্ঞান নয়—এটি একটি পরিবর্তনের শক্তি।”
দক্ষতা উন্নয়নে তিনি NCTB, NAYEM ও NACTAR থেকে আইসিটি বিষয়ক উচ্চতর প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেছেন। তাঁর নেতৃত্বে ইনস্টিটিউটটি শুধু একটি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র নয়, বরং এক প্রযুক্তি গবেষণাগার, যেখানে শিক্ষার্থীরা শিখছে ভবিষ্যৎ গড়ার কলা।
???? তিনি নিজে দক্ষ প্রোগ্রামার ও আইটি এক্সপার্ট,
কাজ করছেন—
বিভিন্ন প্রোগ্রামিং ভাষা (Python, C++, PHP, Java)
মেশিন লার্নিং ও ডেটা অ্যানালাইসিস
ডিজিটাল মার্কেটিং ও SEO
ওয়েবসাইট ডিজাইন ও ডেভেলপমেন্ট
আউটসোর্সিং ও ফ্রিল্যান্সিং সাপোর্ট
???? তাঁর বিশেষ দৃষ্টি গ্রামের ছাত্র-ছাত্রীদের প্রতি।
তিনি বারবার বলেন,
> “সরকারি চাকরির পেছনে না ছুটে, নিজের দক্ষতা বাড়াও—
ঘরে বসেই বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করা সম্ভব, যদি তোমার হাতে থাকে প্রযুক্তির ক্ষমতা।”
রিয়াছত হোসেনের প্রচেষ্টায় আজ গ্রামের অনেক তরুণ-তরুণী প্রযুক্তি শিখে নিজেদের ভাগ্য গড়ে নিচ্ছে, কেউ ফ্রিল্যান্সার, কেউ উদ্যোক্তা। তাঁর নেতৃত্বে আইসিটি জোন কম্পিউটার প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট হয়ে উঠেছে গ্রামীণ উন্নয়ন ও ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার এক বাস্তব দৃষ্টান্ত।
????
“তথ্যপ্রযুক্তিই ভবিষ্যৎ—
আর সেই ভবিষ্যৎ গড়ে দিচ্ছেন মোহাম্মদ রিয়াছত হোসেন।”

All over the world, human beings create an immense and ever-increasing volume of data, with new kinds of data regularly...
Considering desire as primary motivation for the generation of narratives is a useful concept.
Fusce sem dolor, interdum in efficitur at, faucibus nec lorem. Sed nec molestie justo.

Etiam non elit nec augue tempor gravida et sed velit. Aliquam tempus eget lorem ut malesuada. Phasellus dictum est sed libero posuere dignissim.

Etiam non elit nec augue tempor gravida et sed velit. Aliquam tempus eget lorem ut malesuada. Phasellus dictum est sed libero posuere dignissim.

Etiam non elit nec augue tempor gravida et sed velit. Aliquam tempus eget lorem ut malesuada. Phasellus dictum est sed libero posuere dignissim.

Etiam non elit nec augue tempor gravida et sed velit. Aliquam tempus eget lorem ut malesuada. Phasellus dictum est sed libero posuere dignissim.